পোস্টগুলি

জীব বিজ্ঞান ||মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ধাপ সমুহ|| জাকির রুবেল স্যার

ছবি
ধাপ-১ঃপ্রোফেজ # মাইটোসিস কোষ বিভাজনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী  ধাপ।  #এই ধাপে কোষের নিউক্লিয়াস আকারে বড় হয়। # পানি বিয়োজনের ফলে এই ধাপে নিউক্লিয়ার জালিকা ভেঙ্গে গিয়ে আঁকাবাঁকা সুতার মত ক্রোমোজোম সৃষ্টি হয় । #প্রতিটি ক্রোমোজোম লম্বালম্বিভাবে বিভক্ত হয়ে দুটি ক্রোমাটিড গঠন করে যা সেন্ট্রোমিয়ার নামক একটি বিন্দুতে যুক্ত থাকে । #প্রোফেজ ধাপ এর শেষ অবস্থায় নিউক্লিওলাস ও নিউক্লিয়ার পর্দা বিলুপ্তির সূচনা ঘটে । " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> প্রোফেজ পর্যায়  বা ধাপ-২ঃ প্রো-মেটাফেজ #প্রো মেটাফেজ ধাপে নিউক্লিয়ার পর্দা ও নিউক্লিওলাস প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যায়। # এই ধাপে কোষের দুই মেরুতে কতগুলো মাকু আকৃতির তন্তুর আবির্ভাব ঘটে,  একে স্পিন্ডল যন্ত্র বলে। প্রাণী কোষে সেন্ট্রিওল দুটির চারদিক থেকে বিচ্ছুরিত রশ্মির মত অ্যাস্টার রশ্মির আবির্ভাব ঘটে এবং সেখান হতে স্পিন্ডল তন্তু সৃষ্টি হয়। স্পিন্ডল তন্তু গুলো পরস্পর যুক্ত হয়ে স্পিন্ডল যন্ত্র গঠন করে।  #স্পিন্ডল যন্ত্রের মধ্যভাগ কে বিষুবীয় অঞ্চল বলে এবং স্পিন্ডল যন্ত্রের দুই প্রান্ত কে মেরু বলে।  " i-am...

পদার্থবিজ্ঞান|| ষষ্ঠ অধ্যায়|| বস্তুর উপর তাপের প্রভাব ||-জাকির রুবেল স্যার।

ছবি
প্রশ্ন-১. দৈর্ঘ্য প্রসারণ সহগ কাকে বলে? উত্তর :  1m দৈর্ঘ্যের কোন কঠিন পদার্থের একটি দণ্ডের তাপমাত্রা 1K বৃদ্ধি করলে দৈর্ঘ্য যতটুকু বৃদ্ধি পায় তাকে ঐ দণ্ডের উপাদানের দৈর্ঘ্য প্রসারণ সহগ বলে। প্রশ্ন-২. তাপমাত্রা কি? উত্তর :  তাপমাত্রা হচ্ছে কোনো বস্তুর এমন এক তাপীয় অবস্থা যা নির্ধারণ করে ঐ বস্তটি অন্য বস্তুর তাপীয় সংস্পর্শে এলে বস্তুটি তাপ হারাবে না গ্রহণ করবে। প্রশ্ন-৩. তাপের একক কি? উত্তর :  তাপের একক জুল। প্রশ্ন-৪. আপেক্ষিক তাপ কী? উত্তর :  1kg ভরের কোন বস্তুর তাপমাত্রা 1K বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ বলে। প্রশ্ন-৫. তাপ কী? উত্তর :  তাপ এক প্রকার শক্তি যা ঠান্ডা বা গরমের অনুভূতি জাগায়। প্রশ্ন-৬. ক্ষেত্র প্রসারণ সহগ কাকে বলে? উত্তর :  1m 2  ক্ষেত্রফলের কোনো কঠিন পদার্থের তাপমাত্রা 1K বৃদ্ধির ফলে যতটুকু ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায় তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের ক্ষেত্র প্রসারণ সহগ বলে। প্রশ্ন-৭. গলনাঙ্ক কী? উত্তর :  যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন বস্তু গলতে থাকে গলনাঙ্ক বলে। প্রশ্ন-৮....

ফানজাই রাজ্যের বৈশিষ্ট্য||নবম দশম শ্রেনীর জীব বিজ্ঞান|| ১ম অধ্যায়||

ছবি
✍✍ফানজাই রাজ্যের বৈাশষ্ট্য রাজ্য-৩: ফানজাই ১. এদের অধিকাংশই স্থলজ, মৃতজীবী বা পরজীবী। ২.দেহ এককোষী অথবা মাইসেলিয়াম দিয়ে গঠিত।  ৩.এদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত।  ৪.এদের কোষপ্রাচীর কাইটিন বস্তু দিয়ে গঠিত।  ৫.এরা শোষণ পদ্ধতিতে খাদ্য গ্রহণ করে।  ৬ এদের কোষে ক্লোরোপ্লাস্ট অনুপস্থিত।  ৭.হ্যাপ্লয়েড স্পোর দিয়ে বংশ বৃদ্ধি ঘটে।  উদাহরণ  ইস্,  পেনিসিলিয়াম, মাশরুম 

প্রোটিস্টা রাজ্যের বৈশিষ্ট্য ||নবম দশম শ্রেনীর জীব বিজ্ঞান || ১ম অধ্যায়||

ছবি
প্রোটিস্টা (Protista) রাজ্যের বৈশিষ্ট্য বৈশিষ্ট্যঃ- ১. এরা এককোষী বা বহুকোষী। ২.এরা একক বা কলোনিয়াল  বা ফিলামেন্টাস। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৩. এদের কোষে সুগঠিত নিউক্লিয়াস আছে এবং ক্রোমাটিন বস্তু নিউক্লিয়ার পর্দা দ্বারা আবৃত। ৪. ক্রোমাটিন বস্তুতে ডিএনএ, আরএনএ এবং প্রোটিন থাকে। ৫. এদের কোষে সকল কোষীয় অঙ্গানু বিদ্যমান। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৬. এরা শোষন বা সালোকসংশ্লেষন পদ্ধিতিতে খাদ্যগ্রহন করে। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৭. এদের মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে অযৌন প্রজনন ঘটে। ৮. এরা গঠনগতভাবে একই রকম দুটি গ্যামেটের মিলনের মাধ্যমে যৌন প্রজনন ঘটে। ৯. এ রাজ্যের জীবদের কোন ভ্রূন গঠিত হয় না।

নবম দশম শ্রেনীর জীববিজ্ঞান|| মনেরা রাজ্যের বৈশিষ্ট্য

ছবি
দশম শ্রেনী ।। অধ্যায় ১ ।। মনেরা Monera রাজ্যের বৈশিষ্ট্য বৈশিষ্ট্যঃ- ১. এরা এককোষী। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ২. এরা ফিলামেন্টাস (সূতার মত) এবং কলোনিয়াল। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৩. এদের কোষে নিউক্লিওলাস ও নিউক্লিয়ার পর্দা নেই কিন্তু ক্রোমাটিন বস্তু থাকে। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৪.এদের কোষে রাইবোজোম ছাড়া অন্যান্য কোষীয় অংগানু নেই। ৫.দ্বি-বিভাজন প্রক্রিয়ায় এদের কোষ বিভাজিত হয়। " i-amphtml-auto-lightbox-visited=""> ৬. এরা শোষন পদ্ধতিতে খাদ্য গ্রহন করে। ৭. এই রাজ্যের কিছু কিছু জীব সালোকসংশ্লেষন পদ্ধতিতে খাদ্য প্রস্তুত করে।

নবম দশম শ্রেনীর পদার্থ বিজ্ঞান (২য় অধ্যায় -গতি) সকল জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

ছবি
১. গতি কাকে বলে? / গতি কী? উত্তর –  পারিপার্শ্বিকের সাপেক্ষে সময়ের সাথে কোনো বস্তুর অবস্থান পরিবর্তনের ঘটনাই গতি। ২. স্থিতি কাকে বলে? / স্থিতি কী?  উঃ সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে যখন কোনো বস্তুর অবস্থান পরিবর্তন না হয় তখন তাকে স্থিতি বলে। ৩. প্রসঙ্গ কাঠামো কাকে বলে? / প্রসঙ্গ বিন্দু কাকে বলে?  অথবা, প্রসঙ্গ কাঠামো কী? / প্রসঙ্গ বিন্দু কী? উত্তর –  যে বস্তু বা বিন্দুর সাপেক্ষে কোন বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন বিবেচনা করা হয় তাকে প্রসঙ্গ কাঠামো বা বিন্দু বলে। ৪. সরলরৈখিক গতি কী? উঃ কোনো কিছু যদি সরলরেখায় যায় তার গতিই সরলরৈখিক গতি। ৫. ঘূর্ণন গতি কী? উত্তর – কোনো কিছু যদি একটা নির্দিষ্ট বিন্দুর সমদূরত্বে থেকে ঘুরতে থাকে তাহলে সেটাকে বলে ঘূর্ণন গতি। ৬. চলন গতি কী? উঃ কোনো কিছু যদি এমনভাবে চলতে থাকে যেন বস্তুর সকল কণা একই সময়ে একই দিকে যেতে থাকে তাহলে সেটা হচ্ছে চলন গতি। ৭. পর্যায়বৃত্ত গতি কী? উঃ কোনো গতিশীল বস্তু যদি নির্দিষ্ট সময় পর পর একটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে একই দিকে একইভাবে অতিক্রম...

পুং গ্যামেটোফাইটের উৎপত্তি

ছবি
পরাগরেণু পুং গ্যামেটোফাইটের প্রথম কোষ । পড়ার মাতৃকোষ টি মিয়োসিস বিভাজন এর মাধ্যমে চারটি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে ।এদেরকে পরাগ কোষ বলে। পরাগ  থলিতে থাকা অবস্থায় পরাগরেণুর অঙ্কুরোদগম শুরু হয় এবং এর নিউক্লিয়াসকে মাইটোসিস প্রক্রিয়া বিভাজিত হয় দুটি নিউক্লিয়াস বা কোষ গঠন করে । পুং গ্যামোটাফাইটের বিকাশ অপেক্ষাকৃত আকারে বড় নিউক্লিয়াসটিকে নালিকা নিউক্লিয়াস বা নালী কোষ বলে এবং আকারে ছোট নিউক্লিয়াসটিকে জনন নিউক্লিয়াস বা জেনারেটিভ কোষ বলে । নালিকা নিউক্লিয়াসটি পরাগরন্ধ্র পথে পরাগনালি তৈরি করে এবং পরাগনালিতে প্রবেশ করে।  নালিকা নিউক্লিয়াস এর পেছনে নিউক্লিয়াস নালীতে প্রবেশ করে এবং বিভাজিত হয়ে দুটি পুংগ্যামিট বা পুংজনন কোষ উৎপন্ন করে ।