নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র : বর্ননা ও ব্যাখ্যা
১৬৮৭ সালে স্যার আইজাক নিউটন মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বলকে একটি সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করেন।একে সার্বজনীন আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এটি নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র নামে পরিচিত। সূত্রটি হলো:
মনে করি, এবং ভরের ২টি বস্তু পরস্পর দূরত্বে অবস্থান করছে। নিউটনের সূত্র অনুযায়ী ২টি বস্তু এ পরস্পরকে আকর্ষণ করছে। বস্তুটি বস্তুটিকে বল দ্বারা এবং বস্তুটি বস্তুটিকে বল দ্বারা আকর্ষণ করছে। অর্থাৎ, । মনে করি, । তাহলে, নিউটনের সূত্র অনুযায়ী,
বা,
এখানে হচ্ছে মহাকর্ষীয় ধ্রুবক। মহকর্ষীয় ধ্রুবককে বিশ্বজনীন ধ্রুবকও বলা হয়ে থাকে। কারণ এই মহাবিশ্বের যেকোন স্থানে এর মান নির্দিষ্ট থাকে এবং স্থান ও সময়ের পরিবর্তনে এর মানের কোন পরিবর্তন ঘটে না। এর মান হচ্ছে,
CGS ইউনিটে, এর মান হলো,
- ।
হেন্রি ক্যাভেন্ডিশ প্রথম এর মান নির্ধারণ করার জন্য একটি পরীক্ষা করেন, যদিও তিনি এর মান গণনা করেননি। এভাবেই নিউটনের মহাকর্ষীয় তত্ত্ব প্রথম ল্যাবরেটরি পরীক্ষীত হয়।
মহাকর্ষীয় ধ্রুবক
একক ভরের দুইটি বস্তু একক দুরত্ব থেকে যে বলে পরস্পরকে আকর্ষণ করে,তাকে মহাকর্ষীয় ধ্রুবক বলে। মহাকর্ষীয় ধ্রুবককে দ্বারা প্রকাশ করা হয়। -এর আদর্শ মান ৬.৬৭৩ × ১০−১১ N m2 kg−2। এর প্রকৃত মান ৬.৬৭২৫৯ × ১০−১১
ভাইয়া, আপনার ফেসবুক আইডির নাম কি?
উত্তরমুছুন